কয়েকদিন থেকে নানা ব্যস্ততার
কারনে ঘটনাটি শেয়ার করতে পারিনি ।
তো যাই হোক, আমার বাড়ী থেকে দক্ষিনপূর্ব
কোণে কালসারডাড়া নামক
একটি স্থানে মাঝে মধ্যে যেতে হয় আমার
ব্যবসায়িক কারনে । আমার বাড়ী থেকে ঐ যায়গার দূরত্ব মাত্র ১০ কিঃমিঃ ।
আমি অবশ্য বাইকটা নিয়েই চলাচল
করি সেখানে । কয়েকদিন আগেও গিয়েছিলাম
সেই যায়গায় । নানা কাজ সেরে সেদিন
বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত
শোয়া এগারোটা বেজে গেল । মনের মধ্যে খানিকটা ভয় কাজ করছিল । একঃ চোর
ডাকাতের দুইঃ জ্বিন ভূতের । ঐ যায়গায়
যাওয়ার পথে অনেক পুরাতন কবরস্থান সংলগ্ন
একটি ঈদগাহ মাঠ পড়ে । অবশ্য এই ঈদগাহ
মাঠ ও কবরস্থানের আশে পাশে কোন
জনবসতি নেই । বিশাল বিস্তীর্ন পাথারের মাঝে এটি অবস্থিত । এ
যায়গাটি নিয়ে নানা কল্প কাহীনিও
ছড়িয়ে আছে মানুষের মাঝে ।
এখানে নাকি অনেকেই অনেক ভৌতিক ঘটনার
সম্মুখিন হয়েছেন । সন্ধ্যার পর তাই এই
রাস্তা দিয়ে মানুষের চলাচল কম । চলাচল করলেও দলবেধে বা সাথী ছাড়া কেউ
করেনা । যদিও আমি এগুলোকে তেমন
একটা গুরুত্ব দেইনা ।
হয়তঃ আপনারা মনে করছেন আমি খুব সাহসী,
আসলে তা নয় একটু একটু ভয়ও কিন্তু করি ।
বাড়ী ফিরছিলাম একা একাই । ঘড়ির কাঁটা রাত ১১:১৫ যথারীতি ৫০-৬০
কিঃমিঃ বেগে ড্রাইভ করছি । জনমানবহীন
রাস্তা, চলছি আমি একা, রাস্তার দু
ধারে লাগানো মেহগনি গাছের সারি ।
রাতের বেলা এমন
রাস্তা দিয়ে যেতে ধরলে কার না গাঁ ছমছম করে ।
যখন ভৌতিক যায়গা থেকে মাত্র ১
কিঃমি দূরে ঠিক তখনই আমার
শরীরটা অজানা এক ভয়ে শিউরে উঠলো ।
যায়গাটি তাড়াতাড়ি পার হওয়ার জন্য
বাইকের গতি বাড়ালাম । প্রায় ৮০ কিঃমিঃ বেগে চলছে , মিটারে লক্ষ্য করলাম
। এখন আমি যায়গাটির ঠিক ১৫-২০ গজ দূরে ।
কলিজাটা আরেকবার মোচড় দিয়ে উঠলো ।
কবরস্থান ক্রস করছি ঠিক এমন সময় কোন
কারন ছাড়াই গাড়ীর হেডলাইট অফ হয়ে গেল
।
NAHID
কারনে ঘটনাটি শেয়ার করতে পারিনি ।
তো যাই হোক, আমার বাড়ী থেকে দক্ষিনপূর্ব
কোণে কালসারডাড়া নামক
একটি স্থানে মাঝে মধ্যে যেতে হয় আমার
ব্যবসায়িক কারনে । আমার বাড়ী থেকে ঐ যায়গার দূরত্ব মাত্র ১০ কিঃমিঃ ।
আমি অবশ্য বাইকটা নিয়েই চলাচল
করি সেখানে । কয়েকদিন আগেও গিয়েছিলাম
সেই যায়গায় । নানা কাজ সেরে সেদিন
বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত
শোয়া এগারোটা বেজে গেল । মনের মধ্যে খানিকটা ভয় কাজ করছিল । একঃ চোর
ডাকাতের দুইঃ জ্বিন ভূতের । ঐ যায়গায়
যাওয়ার পথে অনেক পুরাতন কবরস্থান সংলগ্ন
একটি ঈদগাহ মাঠ পড়ে । অবশ্য এই ঈদগাহ
মাঠ ও কবরস্থানের আশে পাশে কোন
জনবসতি নেই । বিশাল বিস্তীর্ন পাথারের মাঝে এটি অবস্থিত । এ
যায়গাটি নিয়ে নানা কল্প কাহীনিও
ছড়িয়ে আছে মানুষের মাঝে ।
এখানে নাকি অনেকেই অনেক ভৌতিক ঘটনার
সম্মুখিন হয়েছেন । সন্ধ্যার পর তাই এই
রাস্তা দিয়ে মানুষের চলাচল কম । চলাচল করলেও দলবেধে বা সাথী ছাড়া কেউ
করেনা । যদিও আমি এগুলোকে তেমন
একটা গুরুত্ব দেইনা ।
হয়তঃ আপনারা মনে করছেন আমি খুব সাহসী,
আসলে তা নয় একটু একটু ভয়ও কিন্তু করি ।
বাড়ী ফিরছিলাম একা একাই । ঘড়ির কাঁটা রাত ১১:১৫ যথারীতি ৫০-৬০
কিঃমিঃ বেগে ড্রাইভ করছি । জনমানবহীন
রাস্তা, চলছি আমি একা, রাস্তার দু
ধারে লাগানো মেহগনি গাছের সারি ।
রাতের বেলা এমন
রাস্তা দিয়ে যেতে ধরলে কার না গাঁ ছমছম করে ।
যখন ভৌতিক যায়গা থেকে মাত্র ১
কিঃমি দূরে ঠিক তখনই আমার
শরীরটা অজানা এক ভয়ে শিউরে উঠলো ।
যায়গাটি তাড়াতাড়ি পার হওয়ার জন্য
বাইকের গতি বাড়ালাম । প্রায় ৮০ কিঃমিঃ বেগে চলছে , মিটারে লক্ষ্য করলাম
। এখন আমি যায়গাটির ঠিক ১৫-২০ গজ দূরে ।
কলিজাটা আরেকবার মোচড় দিয়ে উঠলো ।
কবরস্থান ক্রস করছি ঠিক এমন সময় কোন
কারন ছাড়াই গাড়ীর হেডলাইট অফ হয়ে গেল
।
NAHID
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন